Tuesday, November 18, 2014

ভর্তি পরীক্ষা : ক্যালকুলেটর ছাড়া ফিজিক্সের ম্যাথ (১ম পর্ব)

ভেক্টর:‬ ডট গুনন, ক্রস গুনন, সমান্তরাল একক ভেক্টর নির্নয়, কিংবা “m” এর মান কত হলে ভেক্টরদ্দ্বয় লম্ব হবে এই টাইপের ম্যাথগুলা করা যায়,মধ্যবর্তী কোণ নির্নয়, লম্ব অভিক্ষেপ নির্নয় ক্যালকুলেটর ছাড়া করা যাবেনা, বাদ।
‪‎রৈখিক গতি: চ্যাপ্টারের সামান্য কয়টা অঙ্ক করা যাবে, বেশিরভাগ ক্যালকুলেটর ছাড়া করা যাবেনা, ত্ব্বরন নির্নয়, বেগ নির্নয়, অতিক্রান্ত দুরত্ত, ব্রেক চেপে কত্ত দূর গিয়ে থামবে, নিক্ষিপ্ত বস্তুর সর্বোচ্চ উচ্চতা বা উঠতে যে সময় লাগে এই সোজা ম্যাথগুলা দেখা যায়। গুলি কতদুর প্রবেশ করবে এই টাইপের ম্যাথগুলা বাদ।
‪‎দ্বিমাত্রিক গতি:‬ এই চ্যাপ্টার একেবারেই ক্যালকুলেটর ছাড়া সম্ভব না। সবচেয়ে কম গুরুত্ব দিলেও হবে।
‪‎গতিসুত্র: অনেক ম্যাথ ক্যালকুলেটর ছাড়া করা যায়।বল নির্নয়, মিলিত বস্তুর বেগের ক্ষেত্রে সহজ ম্যাথগুলা,ঘর্ষন সহগের কিছু সহজ অঙ্ক আছে।বন্দুকের পশ্চাত বেগের অঙ্কগুলা করা যেতে পারে। তবে গুলি কতদুর প্রবেশ করবে এগুলা করা লাগবে না।
কৌণিক গতিসূত্র: জড়তার ভ্রামক, টর্ক, কৌনিক বেগ ও অরবেগ নির্নয় ম্যাথগুলা করা যায়, তবে ব্যাংকিং কেন্দ্রমুখী বলের ম্যাথগুলা না করলেও চলবে।
সময় কমানো হয়েছে, তাই ম্যাথ এর চেয়ে থিউরী প্রশ্নের গুরুত্ব বেশি দেয়া উচিত। বিভিন্ন রাশির একক, মাত্রা, বিভিন্ন সুত্রের প্রকাশ কি দিয়ে করা হয়, ছোট ছোট রাশির সংজ্ঞাগুলি এবং তাদের সমীকরনিক প্রকাশ, কোন বিজ্ঞানী কোন সুত্র আবিস্কার করছেন এগুলার দিকে জোর দেয়া উচিত। সর্বোপরী বই এর লাইন গুলো ভা্ল করে দেখা শুরু কইরা দাও। বিশাল বিশাল সাইজের প্রমান না পড়লেও চলবে।
- নাজিরুল ইসলাম নাদিম, পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

ফিজিক্স বুঝার সহজ উপায়

ফিজিক্স (Physics) আমার কাছে এক রহস্যময় বিষয়। অতিমাত্রায় কাঠখোট্টা মনে হয় অনেকের কাছেই। এই জিনিস পড়তে নিলে বেশিরভাগই আমার মাথার উপর দিয়ে চলে যায়। তখন খুব অসহায় লাগে। অতিমাত্রায় কাঠখোট্টা মনে হয় অনেকের কাছেই। তাই ঘেটেঘুটে একটি নোট তৈরী করলাম আমার এবং আমার সমগোত্রীয়দের জন্য, শুধুমাত্র Physics বুঝার জন্য! শুরু করি…
লেকচারের পূর্বে বিষয়বস্তু (Topic)পড়া :
কোনো বিষয় নিয়ে পড়ার সময় আগে শুধু রিডিং করে তা বুঝতে ও নিজে নিজে তা আয়ত্ত করার চেষ্টা করতে হবে। নিজের পূর্বের পঠিত বিষয়গুলোর মাধ্যমে নতুন বিষয়টির সাথে আন্তঃসম্পর্ক খুঁজতে হবে, ও নিজের কনসেপ্ট ডেভেলপ করতে হবে। এর মধ্যে আবার ম্যাথটিকাল টার্মগুলোর পক্ষে বা বিপক্ষে কোনো শক্ত ধারণা পোষন না করাই  ভাল।
ক্লাসগুলোতে মনযোগ দেয়া :
পূর্বে নিজের মাঝে তৈরী করা কনসেপ্টগুলোকে এই সময়ে পুরোপুরি স্বচ্ছ করে নিতে হবে। দূর্বোধ্য অংশগুলো এই সময়েই ক্লিয়ার করে নিতে হবে। স্যার যখন ম্যাথমেটকাল টার্মগুলো প্রতিপাদন করবেন তখন পুরো Derivation টি মনে না থাকলেও অন্তত “পর্যায়ক্রমিক যা ঘটছে” তার আপনার সাধারন ধারনা রাখুন। ক্লাসগুলো চলাকালীন  নোট করুন ও স্যারকে প্রশ্ন করুন।( আমাদের পরিচিত পরিবেশে আমরা নিজেরা তো প্রশ্ন করিই না, আরেকজন প্রশ্ন করে বসলে থাকে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে ফেলতে ও ছাড়িনা। প্লিজ এটা করবেননা।)
বাড়িতে রিভাইজ করা :
আহরিত জ্ঞানকে আত্মস্থ করার জন্য বাড়িতে গিয়ে পড়াকে আবার রিভাইজ করুন। ম্যাথম্যাটিকাল কনসেপ্টগুলো হাতে কলমে প্রয়োগ করতে হবে।
অনুশীলনীর প্রশ্ন সমাধান করা :
Finally এই কাজটি আপনাকে পরীক্ষার জন্য প্রস্তুত করবে । পাশাপাশি এর মাধ্যমে টপিক সম্পর্কে আপনার ধারণা আরো স্পষ্ট হবে।
টিপস :

স্মৃতিশক্তি বাড়ানোর টিপস

একেক জনের স্মৃতিশক্তি একেক রকম। পড়াশোনা বা পাঠ মনে রাখার জন্য দরকার ভালো স্মৃতিশক্তি। চিকিৎসাবিষয়ক বিভিন্ন সাইটগুলোতে স্মৃতিশক্তি বাড়ানোর বিভিন্ন টিপস দেওয়া হয়। সেখানে বলা হয়, মস্তিষ্কের ব্যায়ামের মাধ্যমে স্মৃতিশক্তি বাড়ানো যায়।
মস্তিস্কের ব্যায়াম যেভাবে :
১। প্রতিদিন ঘুমানোর ঠিক আগ মুহুর্তে ৫ মিনিট চোখ বন্ধ রাখুন। এরপর সারাদিন কী কী কাজ করেছেন,  সেগুলো মনে করার চেষ্টা করুন। সম্ভব হলে কতগুলো কজ করেছেন, এর তালিকা করুন (মনে মনে)।
২। কোন কাজ গুলো আগে করেছেন, তার ধারাবাহিক তালিকা তৈরি করুন (মনে মনে) ।
৩। কোন কাজগুলো আপনার ঠিক ভাবে সম্পন্ন হয়েছে, তারও একটা তালিকা মনে মনে করুন।
৪। সবশেষে, ভাল করে যাচাই করে দেখুন- আজকের কোনো কাজ বাদ পরেছে কি না।
এভাবে কয়েকদিন মস্তিস্কের ব্যায়াম/চর্চা করতে থাকুন। এরপর যাচাই করুন,  কতগুলো কাজ মনে রাখতে পারছেন, আর কতগুলো মনে রাখতে পারছেন না।
এরপর এক সপ্তাহ আগে যে কাজগুলো করেছেন, তা মনে করার চেষ্টা করুন।
অনেকেই পরামর্শ দেন- থানকুনি পাতা, কচি শুকনা বেল, ঘি-এর সাথে ভেজে খেলে স্মৃতি শক্তি বাড়ে ।

৩৫তম বিসিএস পরীক্ষার প্রস্তুতি ও পরামর্শ

বাংলাদেশের ১ নং সার্ভিস হচ্ছে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস(বিসিএস)। বিভিন্ন ক্যাডারে লোক নিয়োগের জন্য ১৮০৩টি শূন্য পদের বিপরীতে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশন (পিএসসি)।এখানে সাধারণ ক্যাডারে ৪৫৫ জন, প্রফেশনাল/টেকনিক্যাল ক্যাডারে ৪৮৪, সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারে ৮২৯ জন। নিঃসন্দেহে এটা চাকরি প্রার্থীদের জন্য একটা বিশাল সুযোগ বিশেষ করে যাদের বিসিএস ক্যাডার হওয়া একটা বিশাল লক্ষ্য।
পরীক্ষার পূর্ণ সময় দেয়া হবে ২(দুই) ঘণ্টা। এই পরীক্ষায় মোট ২০০(দুইশত) টি প্রশ্ন থাকবে। প্রার্থী প্রতিটি শুদ্ধ উত্তরের জন্য ১(এক) নম্বর পাবেন, তবে ভুল উত্তর দিলে প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য ০.৫০ নম্বর কাটা হবে।
সুতরাং পরীক্ষার্থীরা একটু চিন্তায় ই থাকবেন যে নতুন এই নিয়মের প্রশ্ন কেমন হবে, কিভাবে প্রস্তুতি নেব। আজকের এই লেখাটি মুলত তাই নিয়ে।
একটা অসাধারণ প্রস্তুতি আপনাকে পৌঁছে দিবে আপনাকে আপনার অভীষ্ট লক্ষে। আপনি হয়ে যাবেন ঐতিহ্যবাহী বাংলাদেশের সিভিল সার্ভিস এর একজন গর্বিত সদস্য। আপনি হবেন একজন ম্যাজিস্ট্রেট, একজন এ এস পি, একজন শিক্ষক ইত্যাদি! আর তাই এখনই অস্বাভাবিক সকল চিন্তাকে (কোটা, রাজনীতি, দুর্বল সিজিপিএ ইত্যাদি) পিছনে ফেলে এখন থেকে ই প্রস্তুতির জন্য ঝাপিয়ে পড়তে হবে। আপাতত আপনি ভুলে জান অস্বাভাবিক কোটা এর কথা, আপনার দুর্বল সিজিপিএ এর কথা। আপনি বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম শ্রেণিতে প্রথম হয়েছেন এইটা ও আপনাকে ভুলে যেতে হবে! শুধু জানুন যে আপনাকে নতুন ভাবে শুরু করতে হবে।
প্রিলিমিনারি পরীক্ষার জন্য সহজ চিন্তা করুন, প্রস্তুতিও তত সহজ হবে। |

অস্ট্রেলিয়ায় পড়াশোনায় আগ্রহীদের জন্য পরামর্শ

অস্ট্রেলিয়ায় পড়াশোনা করতে ইচ্ছুক ছাত্রছাত্রীদের জন্য একটা স্ট্যাটাস দিয়েছিলাম। এমন স্ট্যাটাস আমি মাঝে মাঝেই দেই! আমি চাই আমার দেশের আরও বেশি ছাত্রছাত্রী পড়তে অস্ট্রেলিয়া আসুক। কারন নিয়ম যত কড়া হোক না কেনো, এদেশটিতে এখনও পড়াশুনা শেষে অভিবাসনের আবেদন করার সুযোগ আছে, এবং এখনও অভিবাসন হচ্ছে। যে সুযোগ ইউরোপের অনেক দেশেই এখন আর নেই।
আমি যা লিখেছি এরচেয়ে বেশি তথ্য এদেশের সরকারি অনলাইন ওয়েব ঠিকানায় আছে। অনেকে কষ্ট করে অনলাইন ঘাটতে চান না! অথচ অনলাইনে চেক করলে আমার বা কারও লেখাই পড়া বা নির্ভর করার বা কোন এজেন্টের কাছে যাবার দরকার নেই! অনেকে আরও একটু বেশি সুযোগ সুবিধা জানতে ইনবক্সে লিখেছেন! অনেকের কিছু ভুল ধারনাও আছে! সবাইকে আলাদা করে লিখার সময় নেই বলে আরও খোলাসা করে লিখছি।
প্রথমেই বলে নেই আমি যে টার্গেট গ্রুপের জন্য লিখেছি যারা উচ্চহার টিউশন ফী দিয়ে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার যোগ্যতা রাখেন! আমার বক্তব্য, এত টাকা দিয়ে যদি প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে পারবেন, তবে বিদেশে নয় কেন? উপরন্তু অস্ট্রেলিয়ার মতো দেশে যে নিশ্চয়তা তাহলো, এদেশে কখনো হড়তাল- স্ট্রাইক এসব নেই। কাজেই সেমিস্টারের শুরুতে যে রুটিন দেয়া হবে, সে অনুসারেই অক্ষরে অক্ষরে সব ক্লাস-পরীক্ষা সব হবে! এক চুলও এর এদিক সেদিক হবেনা!

পড়তে যাবেন জাপানে?

বৃত্তি নিয়ে বিদেশে যেতে চান, এমন শিক্ষার্থীরা জাপানকেই আগ্রহের প্রথম সারিতে রাখছেন। দেশটিতে সরকারি ও বেসরকারি সংস্থার পাশাপাশি অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ও আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দিচ্ছে। বৃত্তিপ্রাপ্তরা বিনা খরচেই পড়াশোনা চালাতে পারছেন। আর এ সুবাদে টিউশন ফি ছাড়াই লুফে নিচ্ছেন আন্তর্জাতিক মানের ডিগ্রি। বৃত্তি পাননি, এমন শিক্ষার্থীরাও দেশটিতে উচ্চশিক্ষার সুযোগ পাবেন।
দেশভেদে বিদেশি শিক্ষার্থীর সংখ্যা নিয়ে ২০১২ সালে আন্তর্জাতিক শিক্ষাবিষয়ক সাইটগুলোতে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। এতে বলা হয়, বছরে দেড় মিলিয়নেরও বেশি আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী বিভিন্ন দেশে পড়াশোনা করতে যায়। এর মধ্যে ১,৩৮,০৭৫ জনই আসে জাপানে।
দেশটির বেশিরভাগ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনার ভাষা জাপানি। তবে এর পাশাপাশি ইংরেজি মাধ্যমেও পড়ার সুযোগ আছে। জাপানি ভাষা শিখেই দেশটিতে ভর্তির আবেদন করতে পরামর্শ দিয়ে থাকেন অভিজ্ঞরা।

তিন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা আইনজীবি হতে পারবে না

 ৩১টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়কে বার কাউন্সিলের সনদ
তিনটি প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীরা আইনজীবী হিসেবে অন্তর্ভূক্তির পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবে না। বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের মূল কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, এই বিশ্ববিদ্যালয় তিনটি হলো—দারুল ইহসান বিশ্ববিদ্যালয়, আমেরিকা-বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় ও ইবাইস বিশ্ববিদ্যালয়।
একই সঙ্গে, তদন্ত সাপেক্ষে অতীশ দীপঙ্কর বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থীকে অন্তর্ভূক্তি পরিক্ষায় অংশ নেওয়ার অনুমতি দেওয়া হতে পারে বলেও সিদ্ধান্ত হয়েছে।
এ ছাড়া নর্দান ও বিজিসি ট্রাস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের সব শিক্ষার্থী বার কাউন্সিলের পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবে।  এদিকে, প্রাইম বিশ্ববিদ্যালয়ের  দারুস সালাম ক্যাম্পাসের শিক্ষার্থীরাও এ পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবে।

বাংলাদেশের ২০১৫ সালের সরকারি ছুটির তালিকা জেনে নিন।





গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের জনপ্রশাসন মন্ত্রনালয়ের প্রজ্ঞাপন মোতাবেক বাংলাদেশে ২০১৫ সালের সরকারি ছুটির তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। ২০১৫ সালে মোট ১৫ দিন সাধারন ছুটি এবং ৮ দিন নির্বাহী ছুটির আদেশ জারি করা হয়েছে।

Blogger news