ধরাবাঁধা
জীবনের মধ্যে একটা দিন হাঁফ ছেড়ে বাঁচা। প্রতিবছর এই একটা দিনের জন্যই
অপেক্ষায় থাকেন ঢাকা মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীরা। ঢাকা মেডিকেলের
প্রাঙ্গণ পেরিয়ে যাঁরা আজ ব্যস্ত নিজের নিজের কাজে, তাঁদেরও চেষ্টা থাকে
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর দিনটিতে স্মৃতিময় ক্যাম্পাসে ফিরে আসার।
১০ ডিসেম্বর উদ্যাপিত হলো ঢাকা মেডিকেল কলেজের ৬৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উৎসব। সকালে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রায় অংশ নেন তাঁরা।
এ বছরের জানুয়ারিতে অনুষ্ঠিত চূড়ান্ত পেশাগত পরীক্ষার মেধাতালিকায় থাকা শিক্ষার্থীদের দেওয়া হয় বিশেষ সম্মাননা পদক। আর এবার অ্যাওয়ার্ড ফর একাডেমিক এক্সিলেন্স (২০১৪) সম্মাননা দেওয়া হয় কে-৬২ ব্যাচের চিকিৎসক তন্ময় বোসকে। তরুণ এ চিকিৎসক দুরারোগ্য ব্যাধি লিউকেমিয়ায় আক্রান্ত হয়ে ২০১২ সালে মারা যান।
সন্ধ্যায় ছিল সাংস্কৃতিক পর্ব। মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক নাটকটি মন ছুঁয়ে যায় সবার। যন্ত্রসংগীতে দেশাত্মবোধক গানের সুর তোলেন শিক্ষার্থীরা। নাচে-গানে উৎসবে সময়টা দারুণ কাটে সবার। ঢাকা মেডিকেল কলেজ প্রাঙ্গণের নবীনতম ব্যাচ কে-৭১-এরও সরব উপস্থিতি ছিল সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজন কমিটির উপদেষ্টা কে-৩৪ ব্যাচের ফারহানা দেওয়ান বলেন, ‘এখানে এলে মনে হয় এখনো বুঝি পড়ছি এখানেই। প্রতিটি জায়গাই খুব পরিচিত। তাই যেকোনো অনুষ্ঠানেই আসতে চেষ্টা করি প্রিয় এ জায়গাটিতে।’
ইন্টার্ন চিকিৎসক হিসেবে এখন ঢাকা মেডিকেলে কর্মরত আছেন কে-৬৬ ব্যাচের শিক্ষার্থীরা। তাঁদেরই একজন শ্যামশ্রী সাহা। বললেন, ‘ইন্টার্নশিপ শেষে কে কোথায় চলে যাব জানি না, তাই এবারের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর আয়োজন আমার কাছে একটু আলাদা।’
উৎসব উপলক্ষে কলেজ প্রাঙ্গণ হয়ে উঠেছিল রঙিন। আলোকসজ্জায় সজ্জিত ছিল পুরো প্রাঙ্গণ। কলেজের প্রাণকেন্দ্র মিলন চত্বরেও ছিল রঙিন আলোকচ্ছটা। উৎসবের সেই আলোকে রাতের অনুষ্ঠানে ছিল কনসার্টের আয়োজন। মাইলস ব্যান্ডের গানে মেতে ওঠেন শিক্ষার্থীরা।
১০ ডিসেম্বর উদ্যাপিত হলো ঢাকা মেডিকেল কলেজের ৬৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উৎসব। সকালে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রায় অংশ নেন তাঁরা।
এ বছরের জানুয়ারিতে অনুষ্ঠিত চূড়ান্ত পেশাগত পরীক্ষার মেধাতালিকায় থাকা শিক্ষার্থীদের দেওয়া হয় বিশেষ সম্মাননা পদক। আর এবার অ্যাওয়ার্ড ফর একাডেমিক এক্সিলেন্স (২০১৪) সম্মাননা দেওয়া হয় কে-৬২ ব্যাচের চিকিৎসক তন্ময় বোসকে। তরুণ এ চিকিৎসক দুরারোগ্য ব্যাধি লিউকেমিয়ায় আক্রান্ত হয়ে ২০১২ সালে মারা যান।
সন্ধ্যায় ছিল সাংস্কৃতিক পর্ব। মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক নাটকটি মন ছুঁয়ে যায় সবার। যন্ত্রসংগীতে দেশাত্মবোধক গানের সুর তোলেন শিক্ষার্থীরা। নাচে-গানে উৎসবে সময়টা দারুণ কাটে সবার। ঢাকা মেডিকেল কলেজ প্রাঙ্গণের নবীনতম ব্যাচ কে-৭১-এরও সরব উপস্থিতি ছিল সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজন কমিটির উপদেষ্টা কে-৩৪ ব্যাচের ফারহানা দেওয়ান বলেন, ‘এখানে এলে মনে হয় এখনো বুঝি পড়ছি এখানেই। প্রতিটি জায়গাই খুব পরিচিত। তাই যেকোনো অনুষ্ঠানেই আসতে চেষ্টা করি প্রিয় এ জায়গাটিতে।’
ইন্টার্ন চিকিৎসক হিসেবে এখন ঢাকা মেডিকেলে কর্মরত আছেন কে-৬৬ ব্যাচের শিক্ষার্থীরা। তাঁদেরই একজন শ্যামশ্রী সাহা। বললেন, ‘ইন্টার্নশিপ শেষে কে কোথায় চলে যাব জানি না, তাই এবারের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর আয়োজন আমার কাছে একটু আলাদা।’
উৎসব উপলক্ষে কলেজ প্রাঙ্গণ হয়ে উঠেছিল রঙিন। আলোকসজ্জায় সজ্জিত ছিল পুরো প্রাঙ্গণ। কলেজের প্রাণকেন্দ্র মিলন চত্বরেও ছিল রঙিন আলোকচ্ছটা। উৎসবের সেই আলোকে রাতের অনুষ্ঠানে ছিল কনসার্টের আয়োজন। মাইলস ব্যান্ডের গানে মেতে ওঠেন শিক্ষার্থীরা।
0 comments:
Post a Comment
Thnx